Click for: CSSHS Archive Main Page
Vol. VII • 1984 • v07n2p18       http://www.creationism.org/bengali/monotheism_bn.htm


নোহ এর বন্যা
প্রকৃত বিশ্ব একেশ্বরবাদ
রয় এল হেলস
এই পৃথিবীর সমস্ত মানুষ এক সময় একেশ্ববাদ সম্পর্কে জানতো, কিন্তু পরে এসে তারা সেই ঈশ্বরকে আর তাদের হৃদয় দিয়ে আরাধনা করল না এবং তারা তার বাধ্য হতে আর চেষ্টা করল না।

বাবিলের উচ্চ গৃহ

অবিশ্বাসীরা কখনও কখনও যিহুদী-খ্রীষ্টিয়ান ঐতিহ্যের স্বতন্ত্রতার দিকে বিশেষ লক্ষ্য দিয়েছে, কিন্তু শাস্ত্র (পবিত্র বাইবেল) আমাদেরকে জানায় যে এক সময় সব মানুষই ঈশ্বরকে জানতো।

আদি পুস্তক ৮:২০-৯:১৭ পদে মহা জল প্লাবনের ঠিক পরেই নোহ যখন ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে তার বলি উৎসর্গ করেছিলেন, তখন তার পুরো পরিবার-বন্যা পরবর্তী মানব ইতিহাসের পূর্বপুরুষগন সেখানে ঈশ্বরের আর্শিবাদ গ্রহন করেছিল। তারপর সেই মানব সমাজ শিনিয়র (যারা মেসোপটেমিয়া পূর্বপুরুষ; সুমেরীয়) দেশে বসতি স্থাপন করল। সেখানেই তারা বাবিলের সেই উচ্চ গৃহ তৈরি করতে চাইলো। যিহুদী ধর্ম বিশ্বাস এভাবে বিবরণ দেয় যে, ঈশ্বর চেয়ে ছিলেন যেন মানুষেরা সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পরে আর বিভিন্ন স্থানে বসতি স্থাপন করে, কিন্তু মানুষ তা করে নি; তাই ঈশ্বর তাদের ভাষার মধ্যে বিভেদ জন্মাইলেন এবং তাদেরকে বাধ্য করলেন যেন তারা ছড়িয়ে পড়ে। ১ আর কিছু বছরের মধ্যেই নোহের বংশধরেরা বিভিন্ন দিকে যাত্রা করল এবং অনেক দুর ছড়িয়ে পড়ল।

তারাই হল মিশর, চায়না, মধ্য আমেরিকা এবং অন্যান্য অঞ্চলের জাতিগুলির পূর্বপুরুষ। তারা তাদের মেধা-কৌশল দিয়ে বসতি গড়ল, তাদের আদিম ভাষাকে আর উন্নত করল, অচিরেই তারা তাদের সংষ্কৃতি এবং লেনদেনকে উন্নত করল। সময়ের সাথে সাথে…. তাদের মধ্য থেকে একেশ্বরবাদের বিশ্বাস ধীরে ধীরে হারিয়ে যেতে থাকলো।

ঠিক যেভাবে রোমীয় ১:২১-২৪ পদে লেখা আছে, সেই ভাবেই মানব জাতির পরবর্তী প্রজন্মগুলি তাদের সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বরের বিষয়ে উদাসীন ভাবেই বৃদ্ধি পেয়েছে।

ঈশ্বর একটি পরিবারকে বেঁছে নিলেন যেন তারা তার উপাসনা করে, সেই পরিবারের মধ্য দিয়ে, ধীরে ধীরে একটি জাতির মধ্য দিয়ে, সেই এক ঈশ্বরের ভাববাদীরা এই পৃথিবীতে এসেছে। অব্রাহাম যখন কনানে ছিলেন তিনি তখন মল্কীসেদকের সাথে দেখা করেছিলেন। সেই মল্কীসেদক ছিলেন মহান ঈশ্বরের পুরোহিত (আদি ১৪: ১৮-২০ পদ)। পুরাতন নিয়মের গননা পুস্তকের ২২ অধ্যায় থেকে ২৪ অধ্যায়ে বর্ণনা করা আছে কিভাবে সেই বিলিয়মকে সিরিয়া বা ইরাক থেকে ডেকে আন হয়েছিল যেন সে অব্রাহমের বংশধরদের অভিশাপ দেন। সারা পৃথিবী ব্যাপী বিভিন্ন জাতি সত্ত্বার উপরে একটি গবেষনায় বার বার দেখা গেছে যে উপরে বর্ণিত শাস্ত্র পদের তথ্যই ঠিক যে এক সময় জগতের সবাই সেই একমাত্র ঈশ্বরের উপাসনা করত। ৩

….তখনকার সময়ের সুমেরীয়, মিশর, ইন্ডিয়া, চায়না এবং মেক্সিকোর সমস্ত বিদ্যান লোকদের বিষয়ে যে নথি পাওয়া যায় যে তারা সকলে একেশ্বরবাদে বিশ্বাস করতেন। আফ্রিকা, উত্তর আমোরিকা এবং জাপান অঞ্চলেও প্রমাণ পাওয়া যায় তারা বিশ্বাস করতেন যে একজন মাত্রই ঈশ্বর আছেন। এখনও সমস্ত রকমের বাস্তব পরিস্থিতিতে তারা সেই ফেলে আসা আত্মার কাছেই তাদের নিবেদন জানায়। …..

সেই হাড়িয়ে যাওয়া একেশ্ববাদের অনেক প্রমাণ এখনও পাওয়া যায়, যা অনেকটা পৌত্তলিকতার দিকে চলে গিয়েছে। তখনকার সময়ের সুমেরীয়, মিশর, ইন্ডিয়া, চায়না এবং মেক্সিকোর সমস্ত বিদ্যান লোকদের বিষয়ে যে নথি পাওয়া যায় যে তারা সকলে একেশ্বরবাদে বিশ্বাস করতেন। উত্তর আমোরিকা এবং জাপান অঞ্চলেও প্রমাণ পাওয়া যায় তারা বিশ্বাস করতেন যে একজন মাত্রই ঈশ্বর আছেন। এখন সমস্ত রকমের বাস্তব পরিস্থিতিতে তারা সেই ফেলে আসা আত্মার কাছেই তাদের নিবেদন জানায়।

এই যাত্রায় সেই একেশ্ববাদ থেকে সুমেরিয়, মিশরীয়, ইন্ডিয়া এবং মেক্সিকোর অনেক অংশ বহু ঈশ্বরের উপাসনা করতে শুরু করল।

    সুমেরীয়দের একেশ্বরবাদ: মিশর এবং ইন্ডিয়া
সুমেরিয়া, মিশরে এবং ভারতের মূল একেশ্বরবাদের প্রমাণগুলি দীর্ঘদিন যাবৎ সকলের পরিচিত। প্রত্নতাত্ত্বিকরা আবিষ্কার করেছেন যে সুমেরীয় ইতিহাসের যত পিছনে আপনি ফিরে যাবেন, আরো স্পষ্টভাবে এক ঈশ্বরের বিষয়টি আপনার কাছে পরিষ্কার হবে: তাই অনেকেই বিশ্বাস করেন যে তিনিও এক সময়ে সুমেরিয়ার একমাত্র ঈশ্বরে বিশ্বাসী ছিলেন। মিশরের ইতিহাসে ‘একেশ্বরবাদের উপসনার’ প্রমাণ যেমন প্রচুর রয়েছে সেই ভাবে অনেক বিভ্রান্তিকর তথ্যও রয়েছে। নিম্নে বর্ণিত স্তবের মত অনেক স্তবক মিশরীয় সাহিত্যে প্রচুর রয়েছে:

মিশরীয় বহু দেব-দেবতার প্রেক্ষাপটে বিশেষজ্ঞরা নিজেদের মধ্যে একমত নয় যে এরা আসলে ‘এক ঈশ্বরের’ রুপ বা সকলে মিলে ‘এক ঈশ্বর’ । ৫ বাইবেলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এই এক ঈশ্বরের ধারনা সম্ভবত এই জাতি এক সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বরের উপাসনা ত্যাগ করার বহু পরে প্রকাশিত হয়েছে।

আর ইন্ডিয়ার একেশ্বরবাদ তাদের প্রাচীন শাস্ত্র ঋগ বেদে প্রকাশিত হয়েছে:

    চায়নার একেশ্বরবাদ
চায়নিজরা মূলক একজন দেবতার উপাসনা করে, তার নাম হল শং থি (上帝; Shangdi), ইংরেজি অনুবাদে তাকে বলা হয়, “সর্ব্বশক্তিমান প্রভু” বা “সর্ব্বচ্চ প্রভু”।৭ তিনি সকল কিছুর নাম দিয়েছেন। সমস্ত রকমের শাস্তি এবং সমস্ত পুরষ্কার তার মধ্য থেকে আসে। ৬ তিনি যখন পুজিত হতেন সেই সময়ে সমস্ত গোষ্টিগুলির মধ্যে একটি অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, সেখানে মিশ্রিত আত্মার উপাসনা করা হত এবং সেটা বাইবেলে বর্ণিত যিহুদী এবং ইস্রায়েলের থেকে তেমন আলাদা ছিল না। একজন রাজার গল্প রয়েছে, তার নাম চেং টেং (১৭৬০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ), তিনি বাইবেলের ইতিহাসের মত করেই উঠেছিলেন। ৮ চেং টেং সিয়া রাজবংশের সব চেয়ে মন্দ সময়ে কালে বাস করতেন।

তিনি তার স্বাধীনচেতা কাজে জন্য বিভিন্ন সময়ে সমস্যায় পরতেন, তবে তিনি স্বর্গের নির্দেশ ছাড়া কিছুই করতেন না। স্বপ্নে তার কাছে একটি কন্ঠস্বর আসতো: “আক্রমন কর। তোমার যত শক্তি দরকার আমি তোমাকে দেব। আমি তোমার জন্য স্বর্গের সমর্থন।” ৯ এরপরে চেং টেং সিয়া রাজবংশকে ধংস করেন এবং তিনি রাজা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হন। এরপরও তিনি পুরোপুরি বিশ্রাম নেন নি, তিনি সব সময় উৎকন্ঠায় থাকতেন যদিও তিনি সব সময় সঠিক কাজ করতেন। শেষ পর্যন্ত তাদের দেশে এক ভয়ানক খরা উপস্থিত হল আর রাজা চেং টেং ঈশ্বরের সম্মুখে নত মস্তকে উপস্থিত হল, আর বলল, “আমার পাপের কারণে আমার লোকদের ধংস করো না। “১০ আর সেই সময় থেকেই আকাশ থেকে বৃষ্টি হতে শুরু করল। চেং টেং ঈশ্বরকে আরাধনা করতেন। তিনি তাকে চিনতে পেরেছিলেন, আর তার ঘটনা সমস্ত চাইনিজ ইতিহাসে একটি সতন্ত্র ঘটনা। এর পরবর্তী বংশধরেরা ঈশ্বরের আইনগুলির প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেয় কিন্তু একই সাথে তারা ঈশ্বরকে ব্যক্তিগতভাবে ভুলে যায়।

কনফুসিয়াস (৫১১-৪৭৯ খ্রীষ্টপূর্ব্বাব্দ) মন্তব্য করেছিলেন যে ঈশ্বর থাকুক বা না থাকুক তার উপাসনা করা মানুষের জন্য ভাল। তার সময়ে এটা বিশ্বাস করা হত, যত ব্যক্তিগতভাবে শং থি-এর সাথে ঘনিষ্ঠতা তৈরি করা যাবে তত বেশি সেই স্বর্গীয় ভাবে প্রবেশ করা যাবে। ১১

    প্রথমিক যুগের মেক্সিকোর একেশ্বরবাদ
মেক্সিকোর আদিবাসিরা হয়তঃ একমাত্র সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বরের উপাসান করত (কিছু কিছু বিশেষজ্ঞরা মতভেদ করেন যে, তিনি বা তার স্ত্রী ভিন্ন ভিন্ন কিছুতে বিভক্ত হয়েছেন, তারা মুলত একটিই সত্ত্বা)। এক কিংবদন্তি আমাদেরকে বলে যে কিভাবে তিনি একটি বাগান বা শহর তৈরি করেছিলেন – যেখানে শাশ্বত গ্রীষ্ম এবং সব সময় জল প্রবাহিত হত। ঈশ্বর এই বাগান মাঝখানে একটি সুন্দর গাছ সৃষ্টি করেছিলেন এবং ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দেবতাদেরকে আদেশ দিয়েছিলেন যেন তারা এটি স্পর্শ না করে। কিন্তু সেই ক্ষুদ্র দেবতারা তার অবাধ্য হয়েছিল আর তারা সেই গাছের দ্বারা নিজেদের ইচ্ছা শক্তিকে ছিন্ন বিছিন্ন করল। যার ফলশ্রুতিতে, ঈশ্বরে সেই সব ক্ষুদ্র দেবতাদের সেই বাগান থেকে বাইরে বের করে দিলেন এর তাদের বিভিন্ন রকেমের কাজ করতে দিলেন। মানুষের প্রথম জোড়াও সেই বাগাতে বাস করতেন। তারাও সেই ক্ষুদ্র দেবতাদের সাথে বিতারিত হল। ১২

    সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বর এবং অনেক আত্মারা
একেশ্বরেবাদের সমাজ থেকে বহু আত্মার উপাসনার সমাজে রুপান্তরিত হতে বিভিন্ন ধরনের মানুষ তাদের প্রভাব খাটিয়েছে, এখনও তাদের মধ্যে অনেকে বেঁচে রয়েছে। জাপানের সেই সাদা চামরার আইনু। উদাহরন সরুপ বলা যায়, একজন ঈশ্বরের বিশ্বাস, কিন্তু চিন্তা করুন যে, তিনি মানুষের বিষয়ে খুব বেশি আগ্রহী ছিলেন না: সেই কারণে আইনু তিনি আত্মাদের সাথে যোগাযোগ রাখতেন। ১৩ উত্তর আমেরিকার অনেক গোষ্টি বিশ্বাস করে যে ঈশ্বর মানুষ এবং তার মধ্যে মধ্যস্ততা করার জন্য আত্মাদেরকে সৃষ্টি করেছেন। ১৪

পূর্ব কানাডা এর অ্যালগ্নকুইন উপজাতি অনেক দুর পর্যন্ত তারা গিয়েছিল কারণ তাদের ঈশ্বর তাদেরকে সেখানে যেতে বলেছিলেন, ইন্ডিয়ানদের বলেছিলেন সেই সব আত্মাদেরকে খোঁজ করতে।

ঈশ্বরের কাছ থেকে বিচ্ছুতি সম্ভবত পশ্চিম আফ্রিকার আদিবাসিদের দ্বারাই সব চেয়ে ভালভাবে প্রকাশিত হয়েছে যারা মনে করে যে ঈশ্বরে তার গুনগুলি মধ্য দিয়ে বিরাজমান।

বাইবেল আমাদেরকে শিক্ষা দেয় যে, প্রভু যীশু সমস্ত মন্দ আত্মাদের থেকে শক্তিশালী। আমাদের সমস্ত দূর্ব্বলতায় তিনিই আমাদের শক্তি। আমাদের উচিত তার দিকে ফেরা, আর তার কাছে পাপের ক্ষমা চাওয়া, আমাদের পরিবর্তে তিনি ক্রুশে মারা গিয়েছেন তা বিশ্বাস করা এবং বিশ্বাস করতে হবে যে তিনি মৃত্যুকে জয় করেছেন (সুসমাচার-১ করিন্থিয় ১৫: ১-৪ পদ)। সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বর চান যেন আমরা এইভাবে তার দিকে ফিরে আসি- খ্রীষ্টিয়ান ধর্ম কোন বিদেশি ধর্ম নয়; বরং এটা হল সকল কিছুর পূর্ণতা। সমস্ত কিছুর সংরক্ষন!- এটা আমাদেরকে সেই একমাত্র ঈশ্বরের উপসানার দিকে নিয়ে যায়। তিনিই সমস্ত মানুষের সৃষ্টিকর্তা, সমস্ত জাতির সৃষ্টিকর্তা।

    সর্বেশ্বরবাদের উত্থান
সেই আত্মাদের উপাসনা শুরু হওয়া ছিল সার্বেশ্বরবাদের প্রথম পদক্ষেপ। এই পন্থায় কনানীয়দেরকে মধ্যপন্থী বলা যেতে পারে যে তারা তাদের আরাধ্য ঈশ্বর ‘এল’ এর উপসানা করে থাকে। মিশর, সুমেরীয়া এবং ইন্ডিয়া সমস্ত অঞ্চলই বহু ঈশ্বরের উপাসান শুরু করে। মেক্সিকোর দেবতাদের সংখ্যা অগনিত। তারা অপরিমিত আকারের- ভিন্ন ভিন্ন গুনের। চীনারা একক স্বর্গের ধারণাটি ধরে রেখেছিল, কিন্তু তাদের আধ্যাত্মিকতার প্রকৃত জীবন ছিল প্রেতচর্চা ও আধ্যাত্মিক চর্চা।

    উপসংহার
পৃথিবীর সমস্ত মানুষ এক সময় এক সত্য ঈশ্বর সম্পর্কে জানত, কিন্তু পরে তারা তাদের অন্তরে তাঁর উপাসনা করে না এবং তারা আর তাঁর আনুগত্য করার চেষ্টা করে নি। তাদের মূল বিশ্বাসের সব কিছুই এক সময় পুরানো এর কিংবদন্তি হয়ে গেল। অব্রাহামের বংশধরদের মাধ্যমে ঈশ্বরের সত্য উপাসনা আধুনিক সময়ে সংরক্ষিত হয়েছে। এমনকি যখন ঈশ্বর তার উপাসনা শুধু মাত্র একটি পরিবারের মধ্যে সংরক্ষিত করেছিলেন, পরে একটি জাতির মধ্যে, (ইব্রীয়; ইস্রায়েলের প্রাচীন সমাজ) তিনি পৃথিবীর বাকি লোকদেরকে ভুলে যায় নি। এই কারণে ঈশ্বর অব্রাহামকে বলেছিলেন, “আর তোমার বংশে পৃথিবীর সকল জাতি আশীর্বাদ প্রাপ্ত হইবে; কারণ তুমি আমার বাক্যে অবধান করিয়াছ।” আদি পুস্তক ২২: ১৮ পদ। দুই হাজার পরে ঈশ্বর (যীশু) নিজে মানবরুপে এই পৃথিবীতে ঘুরে বেড়িয়েছেন। আর শেষে তিনি তার তার শিষ্যদের যারা তাকে অনুস্মরণ করে তিনি তাদেরকে জাতিগনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে বলেছেন, “আর তিনি তাঁহাদিগকে কহিলেন, তোমরা সমুদয় জগতে যাও, সমস্ত সৃষ্টির নিকটে সুসমাচার প্রচার কর।“ মার্ক ১৬: ১৫ পদ।

    পাদটীকা
1  Josephus, Antiquities of the Jews I. iv. 1.
    ১. যোষিফাস, যিহুদীদের পুরাতত্ত্ব ১. ৪. ১.

The Companion Bible (KJV), (London: Samuel Bagster & Sons 1970) on p. 212 are the whereabouts of Balaam's hometown Pethor.
    ২. কম্প্যানিয়ন বাইবেল (কে জে ভি), (লন্ডন: শ্যামুয়েল ব্যাগষ্টার এন্ড সন্স ১৯৭০) পৃষ্টা- ২১২, হল বিলিয়মের নিজের শহর।

3  Rev. Wilhelm Schmitt, Primitive Revelation (St. Louis, Missouri, & London, England: Herder Book Co., 1939) pp. 236-237.
    ৩. রেভা: উইলহেলম স্কেমিট, প্রাচীন বিষয় উৎঘাটন (সেন্ট. লুইস, মিসউরি, এবং লন্ডন, ইংল্যান্ড: হের্ডার বুক কো:, ১৯৩৯) পৃষ্ঠা- ২৩৬-২৩৭।

4  E.A. Wallis Budge, Osiris (New Hyde Park, N.Y: University Books, 1961) p. 357.
    ৪. ই. এ. ওয়ালস বুজ, ওসিরিস (নিউ হাইড পার্ক, এন, ওয়াই ইউনিভার্সিটি বুকস, ১৯৬১) পৃষ্ঠা ৩৫৭।

5  Dr. Brugsch & Maspero as cited by Budge, p.140.
    ৫. ডঃ ব্রগস এবং মাসপারো বুজ শহরের উদৃতি, পৃষ্ঠা-১৪০।

6  Rig Veda excerpt from Selwyn Gurney Champion & Dorothy Short, Readings from World Religions (Greenwich, Conn., Fawcett Publ., 1951) pp. 26-27.
    ৬. ঋক বেদ বিশেষজ্ঞ সেলুইন গর্নি চেম্পিয়ন এবং ডরথি শর্ট, বিশ্ব ধর্মের পাঠাগার (গ্রীনউইচ, কন।, ফাউটেট প্রকাশনী, ১৯৫১)পৃষ্ঠা- ২৬-২৭ পদ

7  E. Allie and M. Frazer, Chinese and Japanese Religion (Philadelphia, Westminster Press, 1969) p. 268.
    ৭. ই. এলিই এবং এম. ফ্রাজার, চাইনিজ এবং জাপানিজ ধর্ম (ফিলাডেলফিয়া, ওয়েষ্টমিনিষ্টার প্রেস, ১৯৬৯) পৃষ্ঠা-২৬৮

8  Wing Tsit Chan, A Source Book in Chinese Philosophy (Princeton University Press, 1970) p. 16.
    ৮. উইংটিসিত চ্যান, চীনা দর্শনের উৎস গ্রন্থ (প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি প্রেস, ১৯৭০) পৃষ্ঠা-১৬

9  Joseph Campbell, The Masks of God: Oriental Mythology (Viking/Compass, N.Y., 1974) p. 396.
    ৯. যোষেফ ক্যাম্বেল, ঈশ্বরের মুখোশ: প্রাচ্যের পুরাণ (ভাইকিং / কম্পাস, এন.ই, ১৯৭৪) পৃষ্ঠা-৩৯৬

10  Li Ung Beng, Outlines of Chinese History (Peking, 1914) p. 15.
    ১০. লি উং বেং, চীনের ইতিহাসের রুপরেখা (পীকিং,১৯১৪) পৃষ্ঠা-১৫

11  Wing Tsit Chan, p. 16.
    ১১. উইংটিসিত চ্যান, পৃষ্ঠা-১৬

12  Irene Nicholson, Mexican and Central American Mythology (London, N.Y., Sydney, Toronto: Hamlynn Publications, 1967) pp. 20, 21 & Burr Cartwright Brundage, The Fifth Sun (Austin, Texas & London: University of Texas, 1979) pp. 47, 48.
    ১২. আইরিন নিকোলসন, মেক্সিকান ও সেন্ট্রাল আমেরিকান পুরাণ (লন্ডন, এন ওয়াই, সিডনি, টরন্টো: হাম্লিন প্রকাশনা, ১৯৬৭) পৃষ্ঠা-২0, ২১ এবং বুর কার্টরাইট ব্রান্ডেজ, দ্য ফিফথ সান (অস্টিন, টেক্সাস অ্যান্ড লন্ডন: ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস, ১৯৭৯) পৃষ্ঠা-৪৭-৪৮

13  Rev. John Batchelor, The Ainu of Japan (London: The Religious Tract Society) p.252.
    ১৩. রেভা: জন ব্যাটশেলর, জাপানের অইনু (লন্ডন:ধর্মীয় পুস্তিকা সোসাইটি) পৃষ্ঠা-২৫২

14  Schmitt pp. 171-174 & Cottie Burland, North American Indian Anthology (London, N.Y., Sydney, Toronto: Hamlynn Publ., 1965) pp.73, 103-106 & Diamond Jenness, The Faith of a Coast Salish Indian (B.C. Provincial Museum: Anthropology in B.C., Memoir 131 pp. 35, 36.
    ১৪. শিমিট পৃষ্ঠা নং- ১৭১-১৭৪ এবং কট্টি বুরল্যান্ড, উত্তর আমেরিকান ভারতীয় রচনা (লন্ডন, এনওয়াই, সিডনি, টরন্টো: হাম্লিন প্রকাশনী, ১৯৬৫) পৃষ্ঠা- ৭৩, ১০৩-১০৬ এবং ডায়মন্ড জেননেস, দ্য ফেথ অব কোস্ট স্যালিশ ইন্ডিয়ান (বি সি প্রাদেশিক যাদুঘর: বিসি মধ্যে নৃবিদ্যা, স্মারক ১৩১, পৃষ্ঠা- ৩৫, ৩৬১।

15  Schmitt pp. 171-174.
    ১৫. শিমিট পৃষ্ঠা নং- ১৭১-১৭৪

16  Nassau, Fetishism in West Africa, pp. 36-37 as cited by Budge p.369.
    ১৬. নাসাউ, পশ্চিম আফ্রিকার বস্তুবাদ, পৃষ্ঠা নং- ৩৬-৩৭, বুজ শহরের উদৃতি, পৃষ্ঠা-৩৬৯।
 

"প্রকৃত বিশ্ব একেশ্বরবাদ "
<http://www.creationism.org/bengali/monotheism_bn.htm>
 মূল ইংরেজি  <http://www.creationism.org/csshs/v07n2p18.htm>
CSSHS • Creation Social Science & Humanities Society • Quarterly Journal

প্রধান:  বাংলা
www.creationism.org